Skip to main content

Posts

Showing posts from May, 2018

পাইলস এর কারন ও প্রতিকার

:: পাইলস এর কারন ও প্রতিকার ::: আধুনিক জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়ায় বেশ কিছু রোগের প্রকোপ বাড়ছে। অর্শ-গেজ বা পাইলস তার মধ্যে অন্যতম। ডাক্তারি ভাষায় একে বলে হেমোরয়েডস। মলাশয়ের নিম্নাংশ বা মলদ্বারের শিরা যখন পেঁচিয়ে যায়, ফুলে ওঠে এবং প্রসারিত হয় তখনই তাকে পাইলস বা হেমোরয়েডস বলে। এটা মলদ্বারের ভেতরে বা বাইরে দুই দিকেই হতে পারে। পাইলস এর কারন: # বংশগত (রক্তনালীর দূর্বলতা) # দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া # শাক-সবজি ও আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া # পানি কম খাওয়া # ওজন বেশি হলে (অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার ও ফাস্টফুড গ্রহণ) # পায়ুপথের ক্যান্সার # বার্ধক্যজনিত কারন # অনেক সময় ধরে বসে থাকার অভ্যাস # ভার উত্তোলন বা বেশি ওজন বহন করা # গর্ভাবস্থায়ও পাইলস হতে পারে। পাইলস এর লক্ষণ: পাইলস মলদ্বারের ভেতরে বা বাইরে দুই দিকেই হতে পারে। বাইরের পাইলসে সাধারণত রক্ত পড়ে না এবং তেমন কোন ব্যথাও অনুভূত হয় না। এছাড়া কিছু লক্ষন দেখা যায়ঃ # রক্তপাত- রক্তপাত পাইলস রোগের প্রধান সমস্যা # মলত্যাগ করার সময় মলদ্বার ফুলে উঠে বা বের হয়ে আসে # মলত্যাগ করার সময় ব্যাথা হতে পারে # পাইলস থাকলে মলদ্বার ভেজা থাকে ...

পাইলস কি, এর কারণ,লক্ষণ এবং করণীয়

অর্শ বা পাইলস কি? মলাশয়ের নিম্নাংশ বা মলদ্বারের শিরাগুলো ফুলে গেলে সেগুলোকে অর্শ বা পাইলস বলে। এই অর্শ মলদ্বারের অভ্যন্তরেও হতে পারে আবার বাইরেও হতে পারে। অর্শ বা পাইলস কেন হয় (অর্শের কারণসমূহ): অর্শের সঠিক কারণ জানা না গেলেও নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ অর্শ হওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখেঃ ১. দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া ২. শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া ৩. শরীরের অতিরিক্ত ওজন ৪. গর্ভাবস্থা ৫. লিভার সিরোসিস ৬. মল ত্যাগে বেশী চাপ দেয়া ৭. অতিরিক্ত মাত্রায় লেকজেটিভ (মল নরমকারক ওষুধ)ব্যবহার করা বা এনেমা (শক্ত মল বের করার জন্য বিশেষ তরল মিশ্রণ ব্যবহার করা) গ্রহণ করা ৮. টয়লেটে বেশী সময় ব্যয় করা ৯. বৃদ্ধ বয়স ১০. পরিবারে কারও পাইলস থাকা ১১. ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি। অর্শ বা পাইলস কিভাবে বুঝব (অর্শের লক্ষণসমূহ): i) মলদ্বারের অভ্যন্তরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারেঃ ১. পায়খানার সময় ব্যথাহীন রক্তপাত হওয়া ২. মলদ্বারের ফোলা বাইরে বের হয়ে আসতে পারে, নাও পারে। যদি বের হয় তবে তা নিজেই ভেতরে চলে যায় অথবা হাত দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া ...

পাইলস কি, কিভাবে হয়, লক্ষণ এবং চিকিৎসা

অর্শ বা পাইলস কি (What is piles) ? পাইলস বা হেমোরয়েড (বাংলায় অর্শ্ বা গেজ) হলো পায়ুপথে এবং মলাশয়ের নিম্নাংশে অবস্থিত প্রসারিত এবং প্রদাহযুক্ত শিরা। মলাশয়ের নিম্নাংশ বা মলদ্বারের শিরাগুলো ফুলে গেলে সেগুলোকে অর্শ বা পাইলস বলে। এই অর্শ মলদ্বারের ভেতরেও হতে পারে আবার বাইরেও হতে পারে . এটি মলদ্বারের ভেতরেই থাকে। কিন্তু যখন রোগ হিসাবে প্রকাশ পায় তখন ঝুলে বাইরে বের হয়ে আসতে পারে। পাইলস কেন হয় ? অর্শের সঠিক কারণ জানা না গেলেও নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ অর্শ হওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে : দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া অথবা পায়খানা কষার সমস্যা দেখা দিলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন ও অস্বাভাবিক রকম মোটা হলে গর্ভবতী অবস্থায় মল ত্যাগে বেশী চাপ দেয়া অতিরিক্ত মাত্রায় লেকজেটিভ (মল নরমকারক ওষুধ)ব্যবহার করা বা এনেমা (শক্ত মল বের করার জন্য বিশেষ তরল মিশ্রণ ব্যবহার করা) গ্রহণ করা দীর্ঘ সময় টয়লেট এ বসে থাকা এবং চাপ প্রয়োগ করে টয়লেট করা বংশানুক্রমিক ভাবেও এ রোগ ছড়ায়। শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া বৃদ্ধ বয়সে ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি। লিভার সিরোসিস ইত্যাদি নানান ক...

পাইলস বা অর্শ রোগ কি এবং কেন হয় ?

পথে-ঘাটে পাইলস বা অর্শ (Hemorrhoids) রোগের চিকিৎসার নিশ্চয়তাসহ টোটকা, কবিরাজি ও নানা ধরনের অবৈজ্ঞানিক চিকিৎসার সাইনবোর্ডের সমাহার দেখা যায়। পাইলস বা অর্শ একটি সাধারণ সমস্যা, যার সুচিকিৎসা করা হলে রোগী ভালো থাকেন। কীভাবে বুঝবেন মলত্যাগের সময় ব্যথাহীন রক্তপাত, চুলকানি বা অস্বস্তিকর জ্বালাপোড়া, মলদ্বারে ব্যথা, পায়ুপথের বাইরের দিকে ফোলা বা বেরিয়ে আসা অনুভব করা, বা চাকার মতো অনুভূতি। কেন হয় পাইলস মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা, জন্মগতভাবে দুর্বল ধমনি, দীর্ঘদিনের কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, ভারী বস্তু বহন করতে হয় এমন কাজ, অতিরিক্ত ওজন, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি।পাইলসের চিকিৎসা না করা হলে প্রায়ই মলের সঙ্গে রক্তপাতের জন্য ধীরে ধীরে রক্তশূন্যতা হতে পারে, প্রায়ই ব্যথা হয় এবং সংক্রমণ হয়। পাইলসের বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসার কিছু ধাপ রয়েছে। প্রথম দিকে ওষুধ ও নির্দিষ্ট জীবনাচরণ প্রণালি মেনে চললে কাজ হতে পারে, তবে জটিল আকার ধারণ করলে অস্ত্রোপচারও লাগতে পারে। পাইলসের রোগীরা কিছু পদ্ধতি মেনে চললে ভালো থাকতে পারেন। পায়ুপথের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন কুসুম গরম পানিতে দিনে কয়েকবার ভিজ...