যাদের খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন শিম থাকে রোগ-বালাই একটু দূরেই থাকবে তাদের কাছ থেকে। নানা গুণাগুণে ভরা শিম কোষ্ঠকাঠিন্য ও কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে এবং ওজন কমায়।
ভর্তা, ভাজি বা রান্না যেভাবেই পরিবেশন করা হোক খাবারের পদ হিসেবে শিম অতুলনীয়। শিম ভর্তা অপছন্দ এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। মৌসুমের শুরুতে বাজারে আসা কচি শিম দিয়ে মাছের ঝোল অতি উপাদেয়। আবার যারা নিরামিষভোজী, শিম তাদের খাদ্যতালিকায় রাখতেই হয়। কারণ সুস্বাদু এই সবজিটি আমিষেরও বড় উৎস। শিমে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, আঁশ, ভিটামিন ও খনিজ লবণ।
প্রসূতি নারীদের অনেকে গর্ভবতীকালীন সময়ে তিন থেকে চার মাস বমিভাবের জন্য মাছ-মাংস একেবারেই খেতে পারেন না। আমিষের চাহিদা মেটাতে তাদের খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন শিম রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া বাড়ন্ত শিশু ও প্রবীণ ব্যক্তিদেরও খাবারে আমিষের চাহিদা মেটাতে নিয়মিত শিম রাখা উচিত।
পাচক আঁশ বা ডায়েটারি ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্যে আক্রান্ত রোগীদের জন্য শিম ভীষণ উপকারী। এ ছাড়া কোলন ক্যানসার প্রতিরোধেও এটি কার্যকর। প্রচুর আঁশ থাকায় শিম কোলেস্টরল কমাতে সহায়তা করে। শিমে পাওয়া যায় ভিটামিন-এ যা চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে। শীতে ত্বক হয়ে ওঠে শুষ্ক ও প্রাণহীন। নিয়মিত পুষ্টিগুণ বজায় রেখে শিম রান্না করে খেলে ত্বক ভালো থাকবে, চুল পড়াও কমে যাবে।
প্রতি ১০০ গ্রাম শিমে আছে ৩৮ ক্যালরি। অপরদিকে, একই ওজনের ডিমে ১৭৩ ক্যালরি এবং মুরগির মাংসে রয়েছে ১০৯ ক্যালরি। তাই যারা ওজন কমাতে চান বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্য কম ক্যালরির পুষ্টিকর খাবার হিসেবে শিম হতে পারে আদর্শ।
সতর্কতা: যাঁরা কিডনিজনিত জটিলতায় আক্রান্ত তারা চিকিৎসক অথবা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিয়ে শিম খাবেন।
ভর্তা, ভাজি বা রান্না যেভাবেই পরিবেশন করা হোক খাবারের পদ হিসেবে শিম অতুলনীয়। শিম ভর্তা অপছন্দ এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। মৌসুমের শুরুতে বাজারে আসা কচি শিম দিয়ে মাছের ঝোল অতি উপাদেয়। আবার যারা নিরামিষভোজী, শিম তাদের খাদ্যতালিকায় রাখতেই হয়। কারণ সুস্বাদু এই সবজিটি আমিষেরও বড় উৎস। শিমে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, আঁশ, ভিটামিন ও খনিজ লবণ।
প্রসূতি নারীদের অনেকে গর্ভবতীকালীন সময়ে তিন থেকে চার মাস বমিভাবের জন্য মাছ-মাংস একেবারেই খেতে পারেন না। আমিষের চাহিদা মেটাতে তাদের খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন শিম রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া বাড়ন্ত শিশু ও প্রবীণ ব্যক্তিদেরও খাবারে আমিষের চাহিদা মেটাতে নিয়মিত শিম রাখা উচিত।
পাচক আঁশ বা ডায়েটারি ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্যে আক্রান্ত রোগীদের জন্য শিম ভীষণ উপকারী। এ ছাড়া কোলন ক্যানসার প্রতিরোধেও এটি কার্যকর। প্রচুর আঁশ থাকায় শিম কোলেস্টরল কমাতে সহায়তা করে। শিমে পাওয়া যায় ভিটামিন-এ যা চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে। শীতে ত্বক হয়ে ওঠে শুষ্ক ও প্রাণহীন। নিয়মিত পুষ্টিগুণ বজায় রেখে শিম রান্না করে খেলে ত্বক ভালো থাকবে, চুল পড়াও কমে যাবে।
প্রতি ১০০ গ্রাম শিমে আছে ৩৮ ক্যালরি। অপরদিকে, একই ওজনের ডিমে ১৭৩ ক্যালরি এবং মুরগির মাংসে রয়েছে ১০৯ ক্যালরি। তাই যারা ওজন কমাতে চান বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্য কম ক্যালরির পুষ্টিকর খাবার হিসেবে শিম হতে পারে আদর্শ।
সতর্কতা: যাঁরা কিডনিজনিত জটিলতায় আক্রান্ত তারা চিকিৎসক অথবা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিয়ে শিম খাবেন।
Comments
Post a Comment