মানুষের অন্ত্রের অভ্যন্তরীণ গতিপ্রকৃতি আলাদা হওয়ার কারণে একেকজনের কোষ্ঠ বা মলের ধরন একেক রকম। তবে মলত্যাগের সময় কষ্ট বা মল শক্ত হওয়ার কারণে মলদ্বারে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা হলে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
* কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে প্রচুর। শাকসবজি, ফলমূল, গোটা শস্যে প্রচুর আঁশ রয়েছে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
* খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর না হলে পানিতে ইসবগুলের ভুসি মিশিয়ে খেতে পারেন। প্রাকৃতিক উপাদান বলে এটি গ্রহণের ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা কম।
* বাজারে নানা ধরনের সিরাপ, জোলাপ ইত্যাদি পাওয়া যায়। কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার কোনো ওষুধ সেবন করবেন না। কারণ ওষুধের মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গিয়ে উল্টো ডায়রিয়া হয়ে যেতে পারে এবং পানি ও লবণের ঘাটতি হয়ে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
* অনেক সময় কিছু ওষুধ সেবন কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কী কী ওষুধ খান তার তালিকা চিকিৎসককে জানান। এগুলো বন্ধ করলে হয়তো সমস্যা দূর হবে।
জেনে নিন কিছু লক্ষণ: কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গে মাঝে মাঝে জ্বর, ওজন হ্রাস বা মলের সঙ্গে রক্তপাত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। একেবারেই মলত্যাগ বন্ধ হয়ে গেলে বা মলদ্বার থেকে স্বাভাবিকভাবে যে বায়ু বের হয়, তা যদি একেবারে বন্ধ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে। পেটের বিভিন্ন টিউমার, যক্ষ্মাসহ নানা জটিল অসুখে এমন সমস্যা হতে পারে।
* কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে প্রচুর। শাকসবজি, ফলমূল, গোটা শস্যে প্রচুর আঁশ রয়েছে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
* খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর না হলে পানিতে ইসবগুলের ভুসি মিশিয়ে খেতে পারেন। প্রাকৃতিক উপাদান বলে এটি গ্রহণের ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা কম।
* বাজারে নানা ধরনের সিরাপ, জোলাপ ইত্যাদি পাওয়া যায়। কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার কোনো ওষুধ সেবন করবেন না। কারণ ওষুধের মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গিয়ে উল্টো ডায়রিয়া হয়ে যেতে পারে এবং পানি ও লবণের ঘাটতি হয়ে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
* অনেক সময় কিছু ওষুধ সেবন কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কী কী ওষুধ খান তার তালিকা চিকিৎসককে জানান। এগুলো বন্ধ করলে হয়তো সমস্যা দূর হবে।
জেনে নিন কিছু লক্ষণ: কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গে মাঝে মাঝে জ্বর, ওজন হ্রাস বা মলের সঙ্গে রক্তপাত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। একেবারেই মলত্যাগ বন্ধ হয়ে গেলে বা মলদ্বার থেকে স্বাভাবিকভাবে যে বায়ু বের হয়, তা যদি একেবারে বন্ধ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে। পেটের বিভিন্ন টিউমার, যক্ষ্মাসহ নানা জটিল অসুখে এমন সমস্যা হতে পারে।
Comments
Post a Comment